করোনাভাইরাস কি সত্যিই কোনো 'ভাইরাস', নাকি জীবাণু অস্ত্র?

করোনাভাইরাস কোনো 'ভাইরাস' নয়
চীনের উহান থেকে উৎসারিত করোনাভাইরাস-সৃষ্ট মানবিক বিপর্যয় (২০১৯-২০) বিজ্ঞানের অজ্ঞতা এবং নিষ্ঠুরতার ফল


করোনাভাইরাসের উপর ‘‘করোনাভাইরাস কোনো 'ভাইরাস' নয়’’ শিরোনামে প্রকাশিত হয়েছে নতুন বই!!
বইটি সময় নিয়ে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়লে ‘‘বর্তমান করোনাভাইরাস’’ সম্পর্কে যে-কারো ধারণা ১৮০ ডিগ্রী পাল্টে যাবে, কোনো সন্দেহ নেই।
করোনাভাইরাসের উপদ্রবের সত্যিকারের কারণ এবং প্রকৃত রহস্য সম্পর্কে জানা যাবে বিস্তারিতভাবে।
করোনাভাইরাস, মহামারী, ব্যাকটেরিয়া, জীবাণু এবং ছোঁয়াচে রোগের ধারণা সম্পর্কে মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি আমূল পাল্টে যাবে।
যে কোনো ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া এবং জীবাণুর ভয় মানুষের মন থেকে চিরতরে দূর হবে।
বইটি ৪১৬ পৃষ্ঠায় প্রকাশিত হয়েছে। বইটি লেখা শুরু করা হয়েছে ৬ ফেব্রুয়ারি, শেষ হয়েছে ৯ জুন। বই আকারে প্রকাশিত হয়েছে ১১ জুন।
বইটি অনলাইনেও পড়া যাবে। পড়ার সুবিধার্থে মাত্র ১৩ পর্বে প্রকাশিত হয়েছে ৪১৬ পৃষ্ঠার বই।
অনলাইনে ১৩ পর্বে প্রকাশিত পুরো বই পড়ার লিঙ্কসমূহ:

এই পেইজেও সবগুলো পর্বের লিঙ্ক দেয়া আছে: https://www.facebook.com/nurahmad.bangladeshi/posts/149460373326356?__tn__=K-R

বইটি পড়ার পর যে ধারণাগুলোর সাথে পরিচিত হওয়া যাবে:
(১) ইনফ্লুয়েঞ্জা এবং নিউমোনিয়া কোনো ছোঁয়াচে বা বায়ুবাহিত রোগ নয়।
(২) কনজাংটিভাইটিস এবং পক্সও কোনো ছোঁয়াচে বা বায়ুবাহিত রোগ নয়।
(৩) যক্ষ্মা এবং কলেরাও ছোঁয়াচে বা বায়ুবাহিত রোগ নয়।
(৪) পৃথিবীতে বায়ুবাহিত এবং ছোঁয়াচে কোনো রোগই নেই। কোনো রোগ একজনের শরীর থেকে আরেকজনের শরীরে বায়ুর মাধ্যমে লাফিয়ে লাফিয়ে যাওয়ার ধারণা সম্পূর্ণ কাল্পনিক। শারীরিক ছোঁঁয়ার মাধ্যমেও কোনো রোগ এক শরীর থেকে আরেক শরীরে প্রবাহিত হতে পারে না। রোগ একটা শারীরিক সমস্যা। শরীরের সাথে মিশে থেকে মানুষকে যন্ত্রণা দেয়। মানুষ কোনো না কোনো কারণে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়। কোনো কারণের সাথে সম্পর্কিত নয়, এমন কেউ কোনো রোগীকে স্পর্শ করলে রোগটি ঐ লোকের শরীরে চলে যেতে পারে না। এজন্য ছোঁয়াচে হওয়াটাও সম্পূর্ণ কাল্পনিক ধারণা।
(৫) ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া এবং জীবাণুর ধারণা বিজ্ঞানেরই সৃষ্টি (বিজ্ঞান বলে, এগুলো খালি চোখে দেখা যায় না; এগুলো দেখতে মাইক্রোস্কোপ লাগে; সাধারণ মানুষ সচরাচর এগুলো দেখার সুযোগ পায় না)। এগুলো সত্যিই অস্তিত্বশীল হয়ে থাকলেও এগুলো মানুষের কোনো ক্ষতি করার শক্তি বা ক্ষমতা রাখে না; মানুষের শরীরে রোগ সৃষ্টি এবং একজনের শরীর থেকে আরেকজনের শরীরে কোনো রোগ ছড়িয়ে দেয়া দূরের কথা।
ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া এবং জীবাণু নিয়ে যারা চর্চা করেন, তাদেরকে একটু পেছনে আসতে হবে। ভাবতে হবে পূর্ববর্তীরা উপকার করতে গিয়ে বুঝার ভুলে কি মানুষের ক্ষতির পথই খুলে গেছে? এই নিবন্ধে সেই ভাবনার পথের দিকে শুধু ইঙ্গিত দেয়া হয়নি, বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে, ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া এবং জীবাণু বিজ্ঞানের সৃষ্টি করা ভুত। বাস্তবের ভুত অস্তিত্বশীল থাকলেও বিজ্ঞানের সৃষ্ট এই ভুত অস্তিত্বহীন।
(৬) করোনাভাইরাস কোনো ভাইরাস নয়, উহানে স্থাপিত ভাইরোলজি ল্যাব থেকে ইচ্ছাকৃত বা অনিচ্ছাকৃতভাবে উহানের বাতাসে ছড়িয়ে দেয়া বা ছড়িয়ে পড়া অদৃশ্য বিষের প্রতিক্রিয়া মাত্র। নামে ভাইরাস হলেও করোনাভাইরাস কোনো 'ভাইরাস' তো নয়ই, ছোঁয়াচে বা সংক্রামকও নয়।
(৭) চীন ছাড়া অন্য কয়েকটি দেশেও উহানের মতোই অদৃশ্য বিষ ইচ্ছাকৃতভাবে ছড়িয়ে দেয়ার ফলে সেসব দেশেও করোনাভাইরাসের উপদ্রব দেখা দিয়েছে। উহান থেকে এই রোগ অন্য কোনো দেশে ছড়ায়নি।
(৮) বিজ্ঞানের তৈরি অদৃশ্য যে বিষ উহান এবং অন্য কিছু দেশের বাতাসে মিশে যাবার কারণে মানুষ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে, সেই বিষ অন্য এলাকার যাদের নাকে প্রবেশ করেনি, তারা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়নি।
(৯) (ক) করোনাভাইরাসে আক্রান্ত কোনো রোগীর সংস্পর্শে কোনোভাবে যাওয়া ছাড়া বিভিন্ন দেশে যারা পরীক্ষায় করোনাভাইরাস পজিটিভ হয়েছে, বিশেষত স্থানীয়ভাবে সংক্রমিত রোগীরা এবং (খ) যেসব দেশে অদৃশ্য বিষ ছড়ানো হয়নি, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত কেউ সেসব দেশে যাবার পর তাদের সংস্পর্শে আসার পর যারা পরীক্ষায় করোনা পজিটিভ হিসেবে শনাক্ত হয়েছে, এই দুই শ্রেণির মানুষ পরীক্ষার ভুলেই করোনায় 'আক্রান্ত' হয়েছে, বাস্তবে নয়। কারণ করোনা রোগীর সংস্পর্শে না এসে কারোনায় আক্রান্ত হওয়া দূরের কথা, করোনা রোগীর সংস্পর্শে আসার পরও কেউ করোনায় আক্রান্ত হতে পারে না, অসংখ্য ঘটনা এবং তথ্য/প্রতিবেদন দ্বারা এটা প্রমাণিত।